দেশের সমগ্র আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে একযোগে ই-পাসপোর্ট সেবা ১০ নভেম্বর থেকে চালু হতে যাচ্ছে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম আগের চেয়ে সহজ হয়েছে। বেড়েছে প্রিন্ট ও আবেদন জমা নেওয়ার সক্ষমতা। দিন দিন বাড়ছে ই-পাসপোর্টের আবেদনের সংখ্যাও।
শুরুর দিকে রাজধানীতে তিনটি পাসপোর্ট অফিস দিয়ে শুরু হলেও বর্তমানে দেশের ৪৩টি পাসপোর্ট অফিসে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদুর রহমান খান।
এরই মধ্যে দেশের বিভাগীয় ও পুরনো ১৯টি জেলার পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে দেশের সব পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট চালু করা হবে।’
ই-পাসপোর্ট দেওয়ার সক্ষমতা বেড়েছে। প্রতিদিন ২৫ হাজার ই-পাসপোর্ট প্রিন্ট দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাড়ছে পাসপোর্ট অফিসের সংখ্যা। গত সেপ্টেম্বরে ৩৩টি পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছিল। গত কয়েক দিনে আরো বেড়ে বর্তমানে ৪৩টি পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে।
এখন থেকে ঘরে বসে ই-পাসপোর্ট এর যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন এবং সাক্ষর ও ছবি তোলার জন্য একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী গিয়ে জমা দিবেন, একদম সহজ ব্যাপার।
কি কি ডকুমেন্টস লাগবে?
১। ন্যাশনাল আইডি কার্ড কপি২। নাগরিক সনদপত্রের কপি (চেয়ারম্যান/কমিশনার)
৩। ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৪। কৃষক হলে নিজের/পিতা-মাতার জমির পর্চা কপি
৫। ছাত্র হলে কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় আইডি কার্ড এবং SSC, HSC সার্টিফিকেট কপি
৬। ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স কপি
৭। চাকরিজীবী হলে প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড এবং NOC কপি / গভঃ জব হলে GO লেটার কপি
৮। বিদ্যুৎ বিলের কপি
৯। টাকা জমার রশিদ (ই-পাসপোর্ট ফি)
আর মাত্র ক টা দিন অপেক্ষা করুন, সমস্ত পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট চালু হতে যাচ্ছে......
বিঃদ্রঃ ১৮ বছরের নিচে কেউ ই-পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন না। ১৮ বছরের নিচে হলে তিনি নরমাল ডিজিটাল পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করবেন (৫ বছর মেয়াদি)।তথ্যসূত্রঃ পাসপোর্ট অধিদপ্তর
No comments:
Post a Comment