দীর্ঘ পরিচিত, হলুদ বিভিন্ন অসুখ, ক্যান্সার ও বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এর আরও অনেক চমকপ্রদ উপকারিতা রয়েছে।
এখানে হলুদের স্বাস্থ্য উপকারিতা দেওয়া হল:
১। কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক। তাই কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায় ও তাড়াতাড়ি ব্যথা এবং দাগের উপশম ঘটে।
২। হলুদ যখন ফুলকপির সাথে মিলিত হয় তখন এটা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং বিদ্যমান প্রস্টেট ক্যান্সারের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়।
৩। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধকারী ও অন্ত্রের ক্যান্সার নিরাময়কারী।
৪। শিশুদের লিউকেমিয়া ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
৫। হলুদ কেমো ড্রাগ এর প্রভাব এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে।
৬। গবেষণা দেখা গেছে, হলুদ অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার উপশমে চমৎকার কাজ করে।
৭। টিউমার হওয়া বন্ধ ও নতুন রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
১। মাছ থেকে যে ক্যালরি পাওয়া যায়, তা ক্ষতিকর চর্বিমুক্ত।
২। মাছে পর্যাপ্ত আমিষ আছে। তবে মাংসের মত এই আমিষে কোন ক্ষতিকর চর্বি নেই। শিশুদের বিকাশে এটা ভালো ভূমিকা রাখে।
৩। মাছের চর্বি বা তেল ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
৪। যে মায়েরা মাছ খান নিয়মিত, তাঁদের বুকের দুধের মাধ্যমে শিশুরা ডিএইচএ পর্যাপ্ত পরিমাণে পেতে পারে। ছয় থেকে দশ বছর বয়সী শিশুরা মাছ খেলে মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি ও মেধা বেড়ে যায়।
৫। এছাড়া মাছে আছে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যেমন: সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস ইত্যাদি, যা বিপাক ক্রিয়া, দাঁত, পেশি ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। ছোট কাঁটাযুক্ত মাছ ক্যালসিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
৬। মাছে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান,যা কিনা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৭। ক্যানসার, দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহজনিত রোগ যেমন: বাত, আর্থ্রাইটিস রোধে সাহায্য করে, ত্বক ভালো রাখে|
৮। বিপাক ক্রিয়া, দাঁত, পেশি ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। ছোট কাঁটাযুক্ত মাছ ক্যালসিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
২। মাছে পর্যাপ্ত আমিষ আছে। তবে মাংসের মত এই আমিষে কোন ক্ষতিকর চর্বি নেই। শিশুদের বিকাশে এটা ভালো ভূমিকা রাখে।
৩। মাছের চর্বি বা তেল ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
৪। যে মায়েরা মাছ খান নিয়মিত, তাঁদের বুকের দুধের মাধ্যমে শিশুরা ডিএইচএ পর্যাপ্ত পরিমাণে পেতে পারে। ছয় থেকে দশ বছর বয়সী শিশুরা মাছ খেলে মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি ও মেধা বেড়ে যায়।
৫। এছাড়া মাছে আছে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান, যেমন: সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস ইত্যাদি, যা বিপাক ক্রিয়া, দাঁত, পেশি ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। ছোট কাঁটাযুক্ত মাছ ক্যালসিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
৬। মাছে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান,যা কিনা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৭। ক্যানসার, দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহজনিত রোগ যেমন: বাত, আর্থ্রাইটিস রোধে সাহায্য করে, ত্বক ভালো রাখে|
৮। বিপাক ক্রিয়া, দাঁত, পেশি ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। ছোট কাঁটাযুক্ত মাছ ক্যালসিয়ামের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
পুদিনা পাতা আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত। পুদিনা একটি সাধারণ আগাছা ধরনের গাছ। কাণ্ড ও পাতা বেশ নরম। কাণ্ডের রঙ বেগুনি, পাতার রঙ সবুজ। ছোট গুল্ম জাতীয় এই গাছের পাতা ডিম্বাকার, পাতার কিনারা খাঁজকাটা ও সুগন্ধীযুক্ত হয়। পাতা কিছুটা রোমশ ও মিন্টের তীব্র গন্ধযুক্ত। পুদিনা পাতার মূল, পাতা, কান্ড সহ সমগ্র গাছই ওষুধীগুনে পরিপূর্ণ । বিশ্বের অনেক দেশেই পুদিনার গাছ জন্মে। এর পাতা সুগন্ধি হিসাবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
১) গরমে ত্বকের জ্বালাপোড়া ও ফুসকুরি সমস্যায় কয়েকটি পুদিনার পাতা চটকে গোসলের জলতে মিশিয়ে স্নান করলে ভালো কাজ হয়।
২) মুখের দুর্গন্ধ দুর করতে পুদিনা পাতা জলের সাথে মিশিয়ে কুলি করুন
৩) পুদিনা পাতা হজম শক্তি বাড়ায়,মুখের অরুচি ও গ্যাসের সমস্যা দুর করে, কর্মক্ষমতা বৃদ্বি করে ও শরীর ঠান্ডা রাখে।
৪) পুদিনা পাতার চা শরীরের ব্যাথা দুর করতে খুবই উপকারি।
৫) মাইগ্রেনের ব্যাথা দুর করতে নাকের কাছে টাটকা পুদিনা পাতা ধরুন।এর গন্ধ মাথাব্যাথা সারাতে খুবই উপকারি।
৬) কোন ব্যাক্তি হঠাত করে অগ্গান হয়ে গেলে তার নাকের কাছে পুদিনা পাতা ধরুন।সেন্স ফিরে আসবে।
৭) অনবরত হেচকি উঠলে পুদিনা পাতার সাথে গোলমরিচ পিষে ছেকে নিয়ে রসটুকু পান করুন।কিছুক্ষনের মধ্যেই হেচকি বন্ধ হয়ে যাবে।
আমাদের দেশি ছোলাতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় আয়রন, সোডিয়াম এবং সেলেনিয়াম। সেই সঙ্গে রয়েছে আরও বেশ কিছু উপকারি উপাদান, যা মস্তিষ্ক থেকে হার্ট, কিডনি থেকে লাং, শরীরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
যে সকল উপকার মিলবে কাঁচা ছোলা ভিজয়ে খেলে:
১। হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়ায়: ছোলায় উপস্থিত ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ এবং পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করার পর একদিকে যেমন খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, তেমনি ব্লাড প্রেসারকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।
২।কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: ছোলায় খাদ্য-আঁশও আছে বেশ। এ আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। খাবারের আঁশ হজম হয় না। এভাবেই খাদ্যনালী অতিক্রম করতে থাকে। তাই পায়খানার পরিমাণ বাড়ে এবং পায়খানা নরম থাকে।
৩। মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়: ব্রণ, পিম্পল, ডার্মাটাইটিস সহ একাধিক ত্বকের রোগ সারাতে ছোলার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ছোলা খেলে যেমন উপকার পাওয়া যায়, তেমনি ছোলা গুঁড়ো করে বানানো বেসন, দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগালে দারুন উপকার মেলে।
৪। হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: অল্প কিছু খেলেই কি বদ-হজন হয়ে যায়? তাহলে তো ছোলাকে রোজের সঙ্গী বানানো উচিত। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শুধু হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় না, সেই সঙ্গে ডায়ারিয়া এবং কনস্টিপেশনের মতো রোগের প্রকোপও কমায়।
৫। রোগ প্রতিরোধ করে: কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
৬। ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন ছোলা খাওয়ার অভ্য়াস করলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। আর এই খনিজটির পরিমাণ যত বাড়ে, তত সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ফলে ধীরে ধীরে ব্লাড প্রসোর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
পনির তৈরির মূল উপাদান হলো দুধ। গরু, মহিষ, ছাগল বা ভেড়ার দুধ দিয়ে এটি তৈরি করা হয়। অনেকের মাঝেই ধারণা আছে যে, পনির একটি চর্বিজাতীয় খাবার, তাই এটি খেলে ওজন বেড়ে যাবে। তাই ইচ্ছে থাকলে অনেক সময়ে বিশেষ দিবস বা বিশেষ অনুষ্ঠান ছাড়া পনিরের ব্যবহার খুব বেশি চোখে পড়ে না। অথচ নিয়মিত খাদ্যতালিকায় পনির রাখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা। গবেষণায় জানা যায় যে, বিভিন্ন ধরনের পনিরের মধ্যে হলুদ রঙের পনির বেশি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ। এতে উচ্চমানের প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, পনিরে লাইনোলিক এসিড ও স্পাইনগোলিপিডস নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর। পনিরে উপস্থিত ভিটামিন বি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন “বি” আমাদের হাড়কে শক্তিশালী করে। এছাড়া হলুদ পনির শরীরের রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
No comments:
Post a Comment